ওভারিয়ান ক্যান্সার থেকে বাঁচতে কি কি করা উচিত

ক্যান্সার নামটা শুনলেই আমাদের জীবনে নেমে আসে চরম হতাশা। টার্মিনাল স্টেজ না হলেও মনের কোণে কোথাও যেন উঁকি দেয় মৃত্যু ভাবনা। আবার কোনও কোনও ক্ষেত্রে কিছু বুঝে ওঠার আগেই এই রোগ সারা শরীরে জাল বিস্তার করে ফেলে। যত দিন যাচ্ছে মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে ক্যান্সারের নানা প্রকার ভেদ। তবে মহিলাদের মধ্যে সব থেকে বেশি দেখা যায় ব্রেস্ট এবং ওভারিয়ান ক্যান্সার। আর কিছু বুঝে ওঠার আগেই তা বেরিয়ে যায় হাতের নাগাল থেকে। এর অন্যতম প্রধান কারণ হল আমাদের অজ্ঞানতা এবং নিজেদের শরীর সম্পর্কে অবহেলা।

নিজের শরীরের প্রতি সামান্য সচেতনতা এবং আরও একটু ভালোবাসাই কিন্তু ওভারিয়ান ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ থেকে বাঁচতে সাহায্য করতে পারে।অন্তত সঠিক সময়ে চিকিত্‍‌সার সুযোগটুকু পাবেন। এর জন্যে মাথায় রাখতে হবে কয়েকটি বিশেষ জিনিস। শরীরে এর মধ্যে থেকে কোনও একটিরও লক্ষণ পেলেই সচেতন হন—


  • সব সময় পেট ভার, পেটে ব্য়থা, পেটে গ্যাস
  • নিতম্বে যন্ত্রণা বা ক্রমাগত অস্বস্তি
  • চিরস্থায়ী গ্যাস, অম্বল বা বমি বমি ভাব
  • কনস্টিপেশনের সমস্য়া বা দীর্ঘদিন ধরে চলা পেট খারাপ
  • খাওয়ার ইচ্ছে না থাকা
  • বার বার টয়েলেটে যাওয়ার প্রবণতা
  • পেটের কাছে মেদ বৃদ্ধি বা পেট ফেঁপে যাওয়া
  •  কোনও কাজে উত্‍‌সাহ না পাওয়া
  • কোমরের নিম্নাংশে সমানে ব্যথা হওয়া
কাদের ওভারিয়ান ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি
জিন– হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন, ওভারিয়ান ক্যানসারের বীজ লুকিয়ে থাকে জিনের মধ্যে। ব্রেস্ট ক্যান্সার জিন ১ এবং ব্রেস্ট ক্যান্সার জিন ২ এর জন্যে দায়ী। আরও একটি ইনহেরিটেড সিন্ড্রম এই রোগের জন্যে দায়ী– হেরিডিটারিনন পলিপোসিস কলোরেক্টাল ক্যান্সার।যাঁদের পরিবারে এই সিন্ড্রম আছে তাঁদের ওভারিয়ান ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কয়েক গুণ বেড়ে যায়।
পারিবারিক ইতিহাস :-
যাঁদের পরিবারে ওভারিয়ান ক্যান্সার হওয়ার ইতিহাস আছে তাঁদের পরিবারে এই রোগ বারে বারে হানা দেয়।
আগে ক্যান্সার হয়ে থাকলে :-
যাঁদের আগে ব্রেস্ট, কোলন, জরায়ু-র ক্যান্সার ধরা পড়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে ওভারিয়ান ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা এড়িয়ে যাওয়া যায় না।
সন্তান না হওয়া :-
কোনওদিন সন্তান ধারণ না করলেও ওভারিয়ান ক্যান্সার হতে পারে।
মেনোপজ :-
কুড়ির কোঠায় বা মধ্য তিরিশে ওভারিয়ান ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে । তবে মেনোপজ হওয়ার পরে এই সম্ভাবনা কয়েকগুণ বেড়ে যায়।
চিকি

ক্যান্সার নামটা শুনলেই আমাদের জীবনে নেমে আসে চরম হতাশা। টার্মিনাল স্টেজ না হলেও মনের কোণে কোথাও যেন উঁকি দেয় মৃত্যু ভাবনা। আবার কোনও কোনও ক্ষেত্রে কিছু বুঝে ওঠার আগেই এই রোগ সারা শরীরে জাল বিস্তার করে ফেলে। যত দিন যাচ্ছে মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে ক্যান্সারের নানা প্রকার ভেদ। তবে মহিলাদের মধ্যে সব থেকে বেশি দেখা যায় ব্রেস্ট এবং ওভারিয়ান ক্যান্সার। আর কিছু বুঝে ওঠার আগেই তা বেরিয়ে যায় হাতের নাগাল থেকে। এর অন্যতম প্রধান কারণ হল আমাদের অজ্ঞানতা এবং নিজেদের শরীর সম্পর্কে অবহেলা।

নিজের শরীরের প্রতি সামান্য সচেতনতা এবং আরও একটু ভালোবাসাই কিন্তু ওভারিয়ান ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ থেকে বাঁচতে সাহায্য করতে পারে।অন্তত সঠিক সময়ে চিকিত্‍‌সার সুযোগটুকু পাবেন। এর জন্যে মাথায় রাখতে হবে কয়েকটি বিশেষ জিনিস। শরীরে এর মধ্যে থেকে কোনও একটিরও লক্ষণ পেলেই সচেতন হন—


  • সব সময় পেট ভার, পেটে ব্য়থা, পেটে গ্যাস
  • নিতম্বে যন্ত্রণা বা ক্রমাগত অস্বস্তি
  • চিরস্থায়ী গ্যাস, অম্বল বা বমি বমি ভাব
  • কনস্টিপেশনের সমস্য়া বা দীর্ঘদিন ধরে চলা পেট খারাপ
  • খাওয়ার ইচ্ছে না থাকা
  • বার বার টয়েলেটে যাওয়ার প্রবণতা
  • পেটের কাছে মেদ বৃদ্ধি বা পেট ফেঁপে যাওয়া
  •  কোনও কাজে উত্‍‌সাহ না পাওয়া
  • কোমরের নিম্নাংশে সমানে ব্যথা হওয়া
কাদের ওভারিয়ান ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি
জিন– হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন, ওভারিয়ান ক্যানসারের বীজ লুকিয়ে থাকে জিনের মধ্যে। ব্রেস্ট ক্যান্সার জিন ১ এবং ব্রেস্ট ক্যান্সার জিন ২ এর জন্যে দায়ী। আরও একটি ইনহেরিটেড সিন্ড্রম এই রোগের জন্যে দায়ী– হেরিডিটারিনন পলিপোসিস কলোরেক্টাল ক্যান্সার।যাঁদের পরিবারে এই সিন্ড্রম আছে তাঁদের ওভারিয়ান ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কয়েক গুণ বেড়ে যায়।
পারিবারিক ইতিহাস :-
যাঁদের পরিবারে ওভারিয়ান ক্যান্সার হওয়ার ইতিহাস আছে তাঁদের পরিবারে এই রোগ বারে বারে হানা দেয়।
আগে ক্যান্সার হয়ে থাকলে :-
যাঁদের আগে ব্রেস্ট, কোলন, জরায়ু-র ক্যান্সার ধরা পড়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে ওভারিয়ান ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা এড়িয়ে যাওয়া যায় না।
সন্তান না হওয়া :-
কোনওদিন সন্তান ধারণ না করলেও ওভারিয়ান ক্যান্সার হতে পারে।
মেনোপজ :-
কুড়ির কোঠায় বা মধ্য তিরিশে ওভারিয়ান ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে । তবে মেনোপজ হওয়ার পরে এই সম্ভাবনা কয়েকগুণ বেড়ে যায়।
চিকিৎসা :-
নারীরা ওভারিয়ান ক্যান্সারে আক্রান্ত হলে তারও সুচিকিৎসা রয়েছে হোমিওপ্যাথিতে। যেসব রোগিনী আগে কোথাও চিকিৎসা কালীন সময়ে কেমোথেরাপি নেননি তারা পুরিপূর্ণ সুস্থতার আশা করতে পারেন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা। এর জন্য ভালো একজন হোমিওপ্যাথের সাথে কথা বলুন এবং চিকিত্সা নিন। আশা করি সেরে উঠবেন।
চিকিৎসা :-
নারীরা ওভারিয়ান ক্যান্সারে আক্রান্ত হলে তারও সুচিকিৎসা রয়েছে হোমিওপ্যাথিতে। যেসব রোগিনী আগে কোথাও চিকিৎসা কালীন সময়ে কেমোথেরাপি নেননি তারা পুরিপূর্ণ সুস্থতার আশা করতে পারেন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা। এর জন্য ভালো একজন হোমিওপ্যাথের সাথে কথা বলুন এবং চিকিৎসা নিন। আশা করি সেরে উঠবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *