লক ডাউন এর ছুটিতে বন্ধু বান্ধবীরা বিয়ে করে নিচ্ছে কিন্তু আপনি কি বিয়ে করতে ভয় পাচ্ছেন?

আপনার সুখী দাম্পত্য জীবনের অঙ্গীকার পূরণে ! শতভাগ কার্যকরী হোমিওপ্যাথিক, আয়ুর্বেদিক,হারবাল, ইউনানি চিকিৎসায়
নিশ্চয়তায় আমরা আছি।আপনাদের সাথে হোমিওপ্যাথিক জগতের আলোড়ন সৃষ্টিকারী চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান সমাধান হোমিও হল।

যৌবন ধরে রাখুন আজীবন:আপনার দাম্পত্য জীবন কে করে তুলুন মধুময়।

১.আপনি কি দাম্পত্য জীবন নিয়ে ভাবছেন?

২.আপনি কি অক্ষম?

৩. লিঙ্গের আকার নিয়ে সংকিত?

৪.আপনি বিশেষ সময়ে দুর্বল?

৫.গোপন অঙ্গকে লম্বা, মোটা ও শক্ত করতে চাচ্ছেন?

৬. বীর্য পাতলা হওয়াই দ্রুত পতন হয়ে যায়?


হারানো যৌবন ও পুরুষের শক্তি পুনরুদ্ধারের
চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন,
সেবার দরজা খোলা,
বাংলাদেশ সরকার রেজিস্টার্ডকৃত বিশ্বমানের হোমিওপ্যাথিক ন্যাচারাল চিকিৎসা সেবাগ্রহণ করুন,এবং সুস্থ সুন্দর থাকুন!

ভিপি পার্সেল ও কুরিয়ারে যোগে ওষুধ পাঠানো হয়, সেবা কেন্দ্র: সমাধান হোমিও হল

পাইলস্ ফিষ্টুলা অর্শ্ব গেজ এবং-হাঁপানী শ্বাস কষ্ট, রোগের স্থায়ী চিকিৎসা,
এ ছাড়াও যৌন জনিত যে কোন গোপনীয় সমস্যার সমাধান দেওয়া হয়।

শ্রেষ্ঠসেবা প্রতিষ্ঠান:

আমাদের সেবা সমূহ :-

দাম্পত্য জীবনে প্রতিশ্রুতি পূরণে কোন সমস্যাই কাম্য নয়। সমস্যা থাকলে তার সমাধানে সংকোচ ভেঙে আমাদের অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এখানে নারী-পুরুষের গোপনীয় রোগের সূচিকিৎসা ও পরামর্শ দেওয়া হয়।
মোবাইল :01738-508800

গোপন সমস্যায় ভুগছেন ? ১মিনিট-একটু- দেখুন খুবই-গুরুত্বপূর্ণঃ

গাছপালা লতা, পাতা, ও বিভিন্ন ওষধি গাছ, হরিনের মৃগনাভী কস্তুরী, আম্বর, জিনসিং, জাফরান, রেগমাহী ইত্যাদীতে মহামূল্যবান ঔষধি গুনাগুন আছে।
সুস্থ থাকুন :- ফোন করে বিস্তারিত জেনে নিন।
প্রবাসী ভাইদের জন্য-ও রয়েছে সুব্যাবস্থা।
১টি সঠিক সিদ্ধান্ত বদলে দিতে পারে আপনার জীবন।

বি:দ্র: আপনার কষ্টার্জিত অর্থ বিনষ্ট হওয়ার আগেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন। ভালভাবে ডা: চেম্বার, ডা: এর শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই করে নিবেন। ফেইসবুকে বা অসত্য প্রচারনা থেকে এড়িয়ে চলুন।

অক্ষম পুরুষ কে সক্ষম
করাই আমাদের চ্যালেঞ্জ:
১.আপনি বিশেষ সময়ে দুর্বল?
২.৩০/৪০মিনিট সময় স্থায়িত্ব বাড়ান।
৩.লিংগ বড়+মোটা করুন।

ভিপি পার্সেল ও কুরিয়ারে যোগে ওষুধ পাঠানো হয়, :☎01738-508800

আপনার যে কোনো সমস্যায় সরাসরি আমাদের চিকিৎসকের সাথে কথাবলুনঃ
এবং ফোন করুন:☎01738-508800


কখনও কি ভেবেছেন দাম্পত্য জীবনে অশান্তির কারন কি??
আপনি কি কঠিন যৌন রোগে আক্রান্ত??
মিলনে সঙ্গীকে পূর্ন তৃপ্তি দিতে ব্যার্থ??
আপনি কি বিয়ে করতে ভয় পাচ্ছেন?

অথবা বিয়ের পর স্ত্রীর কাছে লজ্জা পাচ্ছেন??
স্ত্রী সহবাসে পুরোপুরি অক্ষম বা দুর্বল ???
অতি দ্রুত বীর্যপাত হয়??

বীর্য কী পাতলা পানির মত ???
যৌন রোগে মানসিক ভাবে চিন্তিত???
গোপন অঙ্গ ছোট নিস্তেজতা ও তুলার মতো নরম???
চিকিৎসা ও ঔষধের প্রতি আস্থা বা বিশ্বাস হারিয়েছেন???
দেশী-বিদেশী ঔষধ খেয়ে কোন উপকার পান নাই???
যৌন রোগের সমাধান আছে কি-না তা আর. বিশ্বাস হয় না???
হালকা উত্তেজনায় গোপন অঙ্গের মাথায় মিষ্টির রসের মত পানি আসে???
তাহলে আজই যোগাযোগ করতে ভিজিট করুন

https://somadhanhomeohall.com/


উত্তর একটাই সঠিক জায়গায় পরামর্শ ও চিকিৎসা নিন।স্থায়ীভাবে সুস্থ্য হয়ে সংসার,ধর্ম-কর্ম পালন করুন।
তাহলেই আজেই যোগাযোগ করুন।
আপনার দাম্পত্য জীবনকে সার্থক আর মধুময় করে তুলতে আজই যোগাযোগ করুন!! আমাদের সাথে ফোন তুলুন আর ফোন করুন আমাদের এই নাম্বারে!!কথা বলুন আমাদের বিশেষজ্ঞ এবং অভিজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে । আজ হাজারো যুবক নবজীবন লাভ করেছেন সমাধান হোমিও হল এর চিকিৎসা নিয়ে ।
আজি আমাদের সাথে ফোন করুন আর আমাদের সেবা নিন ,
সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন এবং সুখী আনন্দময় যৌন দাম্পত্য জীবন উপভোগ করুন। ধন্যবাদ !
বিঃদ্রঃ কুরিয়ারের মাধ্যমে দেশে ও বিদেশে ঔষধ পাঠানো হয়। বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে দেশের প্রত্যেকটি মানুষের কাছে আধুনিক স্বাস্থ্যসেবার সুফল পৌছে দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য!
অনুরোধঃ আমরা বাংলা ভাষায় প্রথম অনলাইন কেমিক্যালমুক্ত ন্যাচারাল হোমিওপ্যাথিক হারবাল আয়ুর্বেদিক ইউনানী চিকিৎসার তথ্যকোষ তৈরির উদ্যোগ হাতে নিয়েছি। এটি সফল করতে আপনাদের সবার সহায়তা প্রয়োজন। অনুগ্রহ করে আমাদের এই পোস্টটি শেয়ার করে আরও মানুষকে এটি জানতে সহায়তা করুন। ধন্যবাদ।

হোমিওপ্যাথিক ডাইলুশন
রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ
ছাড়া সরাসরি লিকুইড মেডিসিন
নিজে সেবন করা থেকে বিরত থাকুন।

হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সরাসরি লিকুইড মেডিসিন ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া সেবন করা সঠিক কাজ নয়।

কয়েক ফোঁটা যদি আপনি প্রতিদিন খেয়ে যান তাহলে ঔষধটি আপনার শরীরে প্রুভিং হয়ে যাবে। এভাবে কয়েক মাস খেলে ঔষধের লক্ষন গুলো আপনার শরীরে দেখা দিবে।
ঔষধ জনিত কৃত্রিম রোগ আপনার শরীরে বাসা বাঁধবে যা সহজে আরোগ্য করা যায়না।

প্রতিটি ঔষধের ১০০থেকে ৫০০০+ লক্ষণ থাকে যা ঔষধটি সুস্থ মানবদেহে পরীক্ষার সময় জানা গিয়েছে। অতএব (সাবধান)

যেকোন সমস্যায় ঔষধ খেতে হলে ১ ফোঁটা অথবা ৪ বড়ি আধাগ্লাস পানিতে মিক্স করে গ্লাস থেকে ২ চা চামুচ তরুন রোগে ঘনঘন ১ /৩/৬ ঘন্টা পরপর খেতে হবে।
আর পুরাতন রোগে প্রতিদিন ১ বার করে ২ /৩/৫ দিন খেয়ে ১ থেকে ২ মাস অপেক্ষা করতে হবে।

শুধুমাত্র ৫০ সহস্রতমিক পদ্ধতির ঔষধ প্রতিদিন বা ১ দিন পরপর খাওয়া যাবে।


(অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করবেন)


ভারতের মুম্বাইয়ের পুলিশ টিমে করোনা প্রতিরোধে ব্যাপক সফলতার পর ডা. যশোবন্ত পাতিলের নেতৃত্বে ১১ সদস্য বিশিষ্ট হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের একটি টিম ৬ জন করোনা পজিটিভ রোগীকে দ্রুততম সময়ে আরোগ্য করতে সমর্থ হয়েছেন। গত ৭ মে তিনি তার নিজের ফেইসবুক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে সর্বপ্রথম এই বিষয়টি সবাইকে অবগত করেন।

 ডা. যশোবন্ত পাতিল

ডা. যশোবন্ত পাতিল।

এ ব্যাপারে ডা. পাতিলের নিজের বক্তব্য, “আমি “COVID TEAM MUMBAI” নামে ১১ হোমিওপ্যাথের সদস্য বিশিষ্ট একটি টাস্ক-ফোর্স গঠন করি এবং উপসর্গজনিত প্রথম পর্যায়ের কেবল ৬ জন রোগীকে চিকিৎসা প্রদান করার অনুমতি লাভ করি। হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্রদানের ৪ দিন পর তাদের সকলেরই কোভিড টেস্ট নেগেটিভ এসেছে। হোমিওপ্যাথির কার্যকারিতার প্রমাণকে আরো দৃঢ় করতে আমাদের আরো রোগী চিকিৎসা করা প্রয়োজন। ফলাফলটি বিস্ময়কর থাকায়, পরের দিন আবার পরীক্ষা করা হয় এবং আবারও এই ছয়জনেরই নেগেটিভ আসে।”

তিনি আরো বলেন, “হোমিওপ্যাথি নিজেকে তাত্ত্বিক বিজ্ঞান হিসাবে নয়, একটি ফলপ্রসূ এভিডেন্স-বেইজড বিজ্ঞান হিসাবে এর কার্যকারিতাকে প্রমাণ করতে পারে।”

এলোপ্যাথ থেকে হোমিওপ্যাথিতে রূপান্তরিত হওয়া এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানের সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী ডা. যশোবন্ত পাতিল এমডি (চেস্ট), বিএইসএমএস করোনাকে সর্বোচ্চ দ্রততায় নির্মূলের উপায় প্রসঙ্গে আবেদন করেন, “অন্তত এই সময়টিতে করোনাকে রুখতে আমাদের এলোপ্যাথিক সহকর্মীদের সাথে সমন্বিতরূপে সমস্ত করোনা কেইসগুলোকে আমাদের চিকিৎসা করার অনুমতি দিন। এলোপ্যাথির লাইফ সাপোর্ট ব্যবস্থাপনা ও হোমিওপ্যাথির রোগ-প্রতিরোধক শক্তি বৃদ্ধির সক্ষমতার সমন্বয়ে সর্বোচ্চ স্বল্প সময়ের মধ্যে করোনাকে নির্মূল করা যাবে। আমরা একত্রে, মানুষের সুখ ও সুস্বাস্থ্য সমৃদ্ধ দীর্ঘায়ুকে নিশ্চিত করতে পারি।”

আর্সেনিকাম এলবামের বিস্তারিতঃ

ভারতের আয়ুস মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের নির্দেশনায় আর্সেনিক এলবাম ৩০ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে ইমিউন বুস্টার হিসেবে সেবনের নির্দেশনা দিয়েছে।
তাই ঔষধটি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক

আর্সেনিক এলবাম ( Arsenic alb )

আর্সেনিকের প্রতিশব্দ:-
এসিডাম আর্সেনিকাম
আর্সেনিকাম
সাদা আর্সেনিক
আর্সেনিকাম এসিড
আর্সেনিক ব্লেন্স
আর্সেনিক ট্রায় অক্সাইড

আর্সেনিকের উৎস:-

সেঁকো বিষ হইতে এই ঔষধ প্রস্তুত হয়। আর্সেনিকের ধাতব পদার্থ ঝলসাইয়া আর্সেনিক এলবাম পাওয়া যায় ।
ইহা সাদা ভারী বিচূর্ণ পদার্থ রুপ লাভ করে অথবা ছোট বড় পিন্ড যে অবস্থাতেই থাকে তাহা কাঁচ ভাঙ্গার মত প্রতীয়মান হয় ।
ইহা একটি তীব্র বিষাক্ত পদার্থ ।

ক্রিয়াস্থান :- প্রায় সমস্ত শরীরে আর্সেনিকের বিশেষ ক্রিয়া দর্শে । বিশেষতঃ স্নায়ুমন্ডল, চর্ম, শ্লৈম্মিক ঝিল্লী, মূত্রযন্ত্র, হৃদপিন্ড ও পাকস্থলীর উপর ইহার প্রাধান ক্রিয়া ।

জ্বালা পোড়ায় আর্সেনিকঃ-

জ্বালাময় অনুভূতির শ্রেষ্ঠ ঔষধ আর্সেনিকঃ তরুন পীড়া অপেক্ষা পুরাতন পীড়াতেই এরূপ দাহ বা জ্বালা থাকিলে আর্সেনিক উপকরী ! তরুন রোগে এরূপ গাত্রদাহে সালফারই উরকারী ! কিন্তু ওলউঠার ন্যায় তরুন পীড়ার ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য নয় !
আর্সেনিক সেবন করিলে ওলাউঠার ন্যায় সব রকম লক্ষন সৃষ্টি হয় ! আর্সেনিকের বিশেষত্ব উত্তাপে উপশম এবং ঠান্ডায় বৃদ্ধি !

আর্সেনিকের বিশেষ লক্ষন:-

১) মৃত্যুভয় ।
২) ছটফটানি ও এপাশ ওপাশ করা।
৩) সর্ব্বাঙ্গে আগুনে পুড়ে যাওয়ার মত জ্বালা কিন্তু গরমে উপশম।
৪)মধ্যরাতে ও মধ্য দিবা রোগের বৃদ্ধি( Mid night and mid day) ।
৫) নাসিকা দিয়া জলের মত গরম সর্দ্দি।
৬) চিৎ হইয়া শুইতে অক্ষমতা ।
৭) সন্দেহ পরায়ন ।
৮)প্রবল পিপাসা থাকা সত্ত্বেও ক্ষণে ক্ষণে স্বল্প জলপান ।
৯) জলপান করা মাত্রই বমি ও কখনও পাতলা পায়খানা ।

শিশুদের বিষেশ লক্ষন :-

রাত্রে ঘুমের মধ্যে কথা বলে, অল্পতে রাগ করে ও চটিয়া উঠে ।

আর্সেনিকের মানসিক লক্ষন:-

মানসিক উৎকন্ঠা ও অস্থিরতা, রোগী সব সময় স্থান পরিবর্তন করে। একাকী থাকিতে ভয় পায় ।
মৃত্যুভয়, আত্নহত্যার প্রবৃত্তি, হতাশার জন্য রোগী একস্থান হইতে অন্য স্থানে চলিয়া যায় ।
ইহার রোগী কৃপণ, হিংসুটে, স্বার্থপর এবং ভীরু ।
অগোছাল ভাব এবং বিশৃঙ্খলা দেখিলে রোগী বিরক্ত হয় ।
কাল্পনিক গন্ধ পায় এবং কাল্পনিক দৃশ্য দেখে ।
পানির পিপাসা অত্যান্ত কিন্তু অল্প অল্প পানি পান করে।

আর্সেনিকের চরিত্রগত লক্ষন:-

শীঘ্র শীঘ্র শীর্ণতা প্রাপ্তি, একপ্রকার বিশেষ পিপাসা, অস্থিরতা, মধ্যরাত্রের পর রোগ বৃদ্ধি, জ্বালা ।
রোগী অনাবরত ছটফট করে ।
ঠান্ডা লাগা হেতু বেদনা বৃদ্ধি গরমে আরামবোধ ।
বার বার ঠান্ডা পানি পান করিতে ইচ্ছা, মৃত্যুভয় সবচেয়ে বেশী ।
পাকাশয়ে জ্বালা, শীতল ঘর্ম (ঘাম) – তৎসহ অবসাদ ।
শয়ন করিতে কষ্ট – মনে হয় যেন নিঃশ্বাস বন্ধ হইয়া যাইবে ।
হাঁপানী বা উদরীতে শুইলেই টান এবং তাহার বৃদ্ধি ।
বরফ, জল প্রভৃতি আহার করার ফলে অর্জীন ও উদারময় ।
নাক দিয়ে জলের ন্যায় সর্দি নিগমন। নাক বন্ধ সর্দিতে নাক প্রায় হাজিয়া যায় ।
ক্ষত উত্তাপে উপসম ।
ঘন হলুদবর্নের শ্বেতপ্রদার – জননেন্দ্রিয়ের যেখানে লাগে সেখানে হাজিয়া যায় ।

আর্সেনিকের প্রয়োগ ক্ষেত্র :-

সাধারণ ফ্লু, অস্থিরতা, দুর্বলতা, অতিশয় জ্বালা, পিপাসা, কলেরা, জ্বরপীড়া, টাইফয়েড, উদারাময়, আমাশায়, চক্ষুপীড়া, সর্দিকাশি, হাচি, হাঁপানী, হৃৎপিন্ডের পীড়া, শোথ, চর্মপীড়া, অর্শ ক্ষত, ডিম্বকোষের পীড়া, রজঃস্রাব, এলবুমেনুরিয়া, মৃগী ও মুর্ছা প্রভৃতি পীড়ায় ইহা প্ররয়োগ হয় ।
আর্সেনিকের পিপাসা:- আর্সেনিকের পিপাসা প্রবল কিন্তু একসাথে অনেক জলপান করেনা, সামান্য সামান্য জলপান করে ।
অনেক সময় জলপান করা মাত্রই বমি হইয়া যায় ।
পুরাতন পিড়ায় আর্সেনিকে পিপাসা থাকেনা ।

আর্সেনিকের জ্বালার একটি বিশেষত্ব:-

গরমে, উত্তাপ প্রয়োগে, গরম ঘরে জ্বালার উপশম এবং ঠান্ডায় জ্বালার বৃদ্ধি। রোগী সেজন্য কাপড় খুলিতে চায়না।
পাকস্থলীর পীড়া, ক্যান্সার, ক্ষত, পুরাতন পীড়া, গর্ভাবস্থায় বমি প্রভৃতির সহিত যদি ছটপটানি ও জ্বালা থাকে তাহলে আর্সেনিক।
তরুন রোগের জ্বালায় আর্সেনিক ও পুরাতন রোগের জ্বালায় সালফার।

উদরাময় লক্ষন:-

ফলমূল, বরফ কিংবা অন্য শীতল দ্রব্য পান করিয়া পীড়া হইলে আর্স উপকারী । রোগীর পেটে অসহনীয় বেদনা হয় ।
বাহ্য সবুজ, হলদে, কালছে জলের মত এবং রক্তাক্ত, পরিমানে এত বেশী হয় না ।
বাহ্যে অত্যন্ত পঁচা, দুর্গন্ধ, তৎসহ গাত্রদাহ, ছটফটানি, পিপাসা এবং পান মাত্র পেটে অসহনীয় বেদানা ।
বমি জলের মত, রক্ত মিশ্রিত অথবা লালবর্ণের । রাত দুপুরে রোগের বৃদ্ধি এবং উত্তাপে বেদনার উপশম ।

আমাশয়ে লক্ষন :-

মুখে বিস্বাদ, ক্ষুধাহীনতা, আহারান্তে হিক্কা ।
খাদ্য দ্রব্য পাকাশয়ে পৌছামাত্র বমন ।
বারবার অল্প অল্প জল পান, প্রবল পিপাসা, পাকাশয়ে জ্বালা ।
পাকাশয় স্পর্স করিলে বেদনানুভব ।

চক্ষু পীড়া লক্ষন:-

চক্ষুর পাতা ফোলা, যন্ত্রণা, সেঁক দিলে যন্ত্রণা কমে ।
চক্ষু হইতে যে গরম জল নির্গত হয় তাহা তীক্ষ্ন স্বাদযুক্ত ।
চক্ষুর ভয়ানক জ্বালা ও যন্ত্রণা থাকে ।
চক্ষুর পাতা লাল, ক্ষতগ্রস্ত, মামড়ি পড়ে ।
আলোতে তাকাতে পারেনা ।

সর্দি কাশি লক্ষন:-

নাক দিয়া জলের মত পাতলা স্রাব নিঃসারিত হয় ।
নাসাপথ সর্বদা অবরুদ্ধ, কপালে দপদপ করে, মৃদু শিরঃপীড়া ও হাঁচি, হাঁচি আর্সের প্রধান লক্ষন ।
গরম ও জ্বালাজনক স্রাব। যেখানে লাগে হাজিয়া যায় ।
রোগী দুই প্রহর রাত্রির পর শয়ন করিতে পারে না ।
রোগী। ঘন ঘন কাশিতে থাকে, শ্বাসপ্রশ্বাসে কষ্ট হয়, ইহাতে শ্বাসনালী শুষ্ক থাকে ।

শোথ লক্ষন:-

হৃৎপিন্ড, লিভার বা কিডনীর পীড়া হেতু শোথ ।
প্রথমে চক্ষু ও পায়ে এবং অবশেষে সর্বশরীরে শোথ জম্মে ।
রোগীর অতিশয় শ্বাসকষ্ট উৎপন্ন হয় ।
দুপুর ও রাত্রিতে শ্বাসকষ্ট উপস্থিত হয় ।
অতিশয় পিপাসা থাকে কিন্তু অল্প অল্প জল পান করে ।
ফোলা পায়ে ঘা হইলে সেই ঘা থেকে অনবরত রস পড়িতে থাকে ।

চর্মপীড়া লক্ষন:-

শুস্ক একজিমা, চর্মরোগে চর্মের উপর শক্ত টিবলীর মত ফুলিয়া থাকে ।
চর্মপীড়ায় প্রায়ই দুর্গন্ধ থাকে, মাথা হইতে কপাল পর্যন্ত প্রায়ই এই একজিমা বিস্তৃত হইয়া পড়ে ।
চুলকানোর পর অসহ্য জ্বালা থাকে ।
শীতল জলে চুলকানি বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয়, কিন্তু গরমে চুলকানির উপসম ঘটে ।

আর্সেনিকের বৃদ্ধি কখন :-

আক্রান্ত পার্শ্বে শয়ন করিলে, বেলা ১ টা হইতে ২ টার মধ্যে, রাত্রি দ্বিতীয় প্রহরের পরে, ঠান্ডায় এবং শীতল বস্তু পানাহারে ।

আর্সেনিকের উপশম কখন :- মস্তক উঁচু করিয়া শয়নে ও সঞ্চালনে ।

আর্সেনিকের পরবর্তী ঔষধ :- আর্সেনিক আয়ড, ক্যামোমিলা, ক্যাল্ক ফস, আর্নিকা, বেলেডোনা, সাইকিউটা, থুজা, ফসফরাস, এপিস, নেট্রাম সালফ, লাইকো, ল্যাকেসিস ।

আর্সেনিকের ক্রিয়ানাশক ঔষধ :- নাক্স ভম, ওপিয়ম. নাক্স মস্কেট, সালফার, চিনিনাম সলফ, ক্যাম্ফর, গ্রাফাইটিস, ট্যাবেকাম, ভিরেট্রাম, চায়না, ইপিকাক, হিপার, আয়োডিন, মার্কুরিয়াস।

আর্সেনিকের মায়াজমের নাম :-

অ্যান্টিসোরিক
অ্যান্টিসাইকোটিক
অ্যান্টিসিফিলিটিক
অ্যান্টিটিউবার কিউলার ।

আর্সেনিকের ক্রিয়া স্থিতিকাল :- ৬০ দিন হইতে ৯০ দিন ।

আর্সেনিকের ব্যবহার শক্তি :- ৩০ হইতে সি এম শত্তি । সাধারণ ফ্লু, পাকস্থলী, অন্ত্র, কিডনী পীড়ায় নিম্ম শক্তি এবং অন্যান্য পীড়ায় উচ্চশক্তি ব্যবহার্য ।

অন্যান্য ওষুধ:- , করোনা ভাইরাসের চিকিৎসায় ব্যবহৃত কয়েকটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ঃ ব্রায়োনিয়া এলবা, আর্সেনিকাম এলবাম, জেলসিমিয়াম, এন্টিম টার্ট, ক্রোটেলাস এইচ, ক্যাম্ফর, ওষুধগুলো লক্ষ্মণ ভিত্তিক প্রয়োগ করতে পারেন ।

বিঃদ্রঃ – সকল ঔষধ প্রয়োগ করার পূর্বে বা আগে অবশ্যই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহন করুন ।

আর্সেনিক এলবাম একটি ভয়ংকর ঔষধ, সঠিক মাত্রা না জেনে খেলে বিপদ হতে পারে।

কিংবদন্তি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম চিরবিদায়……….

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম (৭২) আজ শনিবার সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন( ইন্নালিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী মোহাম্মদ নাসিম বিভিন্ন মেয়াদে বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, স্বরাষ্ট্র, গৃহায়ন ও গণপূর্ত এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ও তিন সন্তানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
♥♥ বিনম্র শ্রদ্ধা ও অশ্রুসিক্ত ভালবাসা♥♥ মোহাম্মদ নাসিম স্যার কে মহান সৃষ্টিকর্তা জান্নাতবাসী করুন আমিন।

কিংবদন্তি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম চিরবিদায়……….

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম (৭২) আজ শনিবার সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন( ইন্নালিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী মোহাম্মদ নাসিম বিভিন্ন মেয়াদে বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, স্বরাষ্ট্র, গৃহায়ন ও গণপূর্ত এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ও তিন সন্তানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
♥♥ বিনম্র শ্রদ্ধা ও অশ্রুসিক্ত ভালবাসা♥♥ মোহাম্মদ নাসিম স্যার কে মহান সৃষ্টিকর্তা জান্নাতবাসী করুন আমিন।

আজকে আন্তর্জাতিক নার্স দিবসে বিশ্বের সকল নার্সকে বিনম্র শ্রদ্ধা

আজকে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস । দিবসটির এবারে প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘নার্স : এ ভয়েস টু লিড-নার্সিং দ্য ওয়ার্ল্ড টু হেলথ’। আধুনিক নার্সিংয়ের প্রবর্তক ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের সেবাকর্মের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তার জন্মদিনে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস পালন করা হয়।বিশ্বে ১৯৬৫ সাল থেকে পালিত হয়ে আসলেও বাংলাদেশেও ১৯৭৪ সাল থেকে দেশে দিবসটি পালন করে আসছে। এবার করোনা পরিস্থিতিতে অনেক দিবসের মতো এই দিবসটিও আনুষ্ঠানিকভাবে উদযাপনের উপায় নেই। নার্সরা নিজেরাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যার যার অবস্থান থেকে করোনায় আক্রান্তদের সেবা করে যাচ্ছেন।আন্তর্জাতিক নার্স দিবস উপলক্ষে সমাধান হোমিও হল এর প্রতিষ্ঠাতা ডাঃ মোঃ আরিফ আর্সলান (তাপু) এবং ডাঃ মোঃ ইমতিয়াজ আদনান শ্রদ্ধা ও শুভকামনা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। ‘আমরা আশা করি, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা দেশ থেকে করোনাভাইরাস নির্মূলে সক্ষম হব। বর্তমানে করোনাভাইরাস সংক্রমণে সৃষ্ট মহামারি মোকাবিলায় নার্সরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ‘একটি দেশের সার্বিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় নার্সিং স্টাফ একটি অপরিহার্য উপাদান। আধুনিক নার্সিংয়ের প্রতিষ্ঠাতা ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের ২০০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০২০ সালকে আন্তর্জাতিক নার্স ও মিডওয়াইফ বর্ষ ঘোষণা করেছে।’অপরদিকে নার্স দিবসে সকল নার্স কর্মকর্তাদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল হাসপাতালে (পিজি) এক বক্তৃতায় বলেছিলেন, ‘দেশে দক্ষ নার্স তৈরি করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নার্সদেরকে দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা প্রদান করেছেন। আন্তর্জাতিক নার্স দিবসের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে করোনা মোকাবেলায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক ৫ হাজার ৫৪ জন নার্স পদায়ন আরো একটি মাইলফলক।আন্তর্জাতিক নার্সেস দিবস উপলক্ষে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল শাখার (বিএনএ) সভাপতি কামাল হোসেন পাটওয়ারী এবং স্বাধীনতা নার্সেস পরিষদ এর সভাপতি মোহাম্মদ মোস্তাফিজু রহমান নার্সদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের জন্ম ১৮২০ সালের ১২ মে ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে। তিনি ছিলেন অপূর্ব রূপসী, অন্যদিকে খুবই দয়ালু ও স্নেহপূর্ণ মনের অধিকারী। তাকে ইউরোপের অন্ধকারে আলোকবর্তিকা বলে আখ্যায়িত করা হয়।নাইটিংগেলের বাবা ছিলেন দুটো স্টেটের মালিক এক ধনী ভূস্বামী। নাইটিংগেল যখন কেবল যৌবনে পা দেন, তখন তার ধনী বাবা পুরো পরিবারকে নিয়ে ইউরোপ ভ্রমণে বের হন। এই ভ্রমণই তরুণী নাইটিংগেলের চিন্তাধারায় ব্যাপক পরিবর্তন নিয়ে আসে।নাইটিংগেল মানবসেবার প্রতি প্রথম টান অনুভব করেন ১৭ বছর বয়সে লন্ডনে থাকা অবস্থায়। পরবর্তীতে এই টানকে তিনি ‘ঈশ্বরের ডাক’ বলে অভিহিত করেছিলেন। কিন্তু সেবাকে জীবনের ব্রত হিসাবে নেওয়ার কথায় প্রবল আপত্তি আসে তার পরিবার থেকে। তখন সমাজে নার্সিং ছিল নিম্নবিত্ত, অসহায়, বিধবা মহিলাদের পেশা। পরিবারের প্রবল আপত্তিকে পাশ কাটিয়ে তিনি নিজেকে নার্সিংয়ের কৌশল ও জ্ঞানে দক্ষ করে তোলেন। বিভিন্ন দেশে ভ্রমণের সুবাদে তিনি সেসব দেশের সেবা ব্যবস্থা সম্পর্কে ধারণা ও অপেক্ষাকৃত উন্নত ব্যবস্থাতে প্রশিক্ষণ লাভ করেন। ১৮৫৩ সালে লন্ডনের মেয়েদের একটি হাসপাতালে নিয়ন্ত্রকের দায়িত্ব নেন।নাইটিংগেলের সবচেয়ে বড় অবদান ছিল ক্রিমিয়ার যুদ্ধে অসুস্থ সৈন্যদের পাশে দাঁড়ানো। রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইংল্যান্ডের এই যুদ্ধে সৈন্যদের অবস্থা বিপন্ন। সে সময় প্রতিরক্ষা দপ্তরের সেক্রেটারি সিডনি হার্বাট নাইটিংগেলকে লিখলেন- ‘যুদ্ধের এই বিশৃঙ্খল অবস্থায় আহত সৈন্যদের তত্ত্বাবধান করার মত একজনও উপযুক্ত ব্যক্তি নেই। যদি আপনি এ কাজের ভার গ্রহণ করেন, দেশ আপনার কাছে কৃতজ্ঞ থাকবে।’ দেশের এই ডাক নাইটিংগেল উপেক্ষা করতে পারেননি। নিজ উদ্যোগে নার্সিংয়ের জন্য ৩৮ জনের স্বেচ্ছাসেবী দল নিয়ে তিনি ছুটে যান। যা আজও নার্সিং সেবার এক অনন্য উদাহরণ হয়ে আছে।

এখন সেক্স করলে আমি কি করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকিতে পড়বো?

আপনার মনে হয়তো এই প্রশ্ন জাগছে, কিন্তু বলতে লজ্জা পাচ্ছেন।

এ নিয়ে ভুল ধারণা ভাঙতে, বিবিসি দু’জন বিশেষজ্ঞের কাছে কিছু প্রশ্ন রেখেছিল।

এই বিশেষজ্ঞদের একজন ডা. অ্যালেক্স জর্জ। তিনি ব্রিটেনের একটি বড় হাসপাতালের চিকিৎসক। অন্যজন অ্যালিক্স ফক্স, যৌন-সম্পর্ক নিয়ে লেখালেখি করেন।

অ্যালিক্স ফক্স এবং ডা: অ্যালেক্স জর্জ
অ্যালিক্স ফক্স এবং ডা: অ্যালেক্স জর্জ

করোনাভাইরাসের মহামারি চলাকালীন সেক্স কি নিরাপদ?

ডা. অ্যালেক্স জর্জ: আপনি যদি একটি সম্পর্কের মধ্যে থাকেন এবং দুজন যদি একই সাথে একই বাড়িতে এবং একই পরিচিত গন্ডির ভেতর থাকেন, তাহলে উদ্বিগ্ন হওয়ার তেমন কোনো কারণ নেই।

তবে দুজনের মধ্যে একজনের শরীরে যদি করোনাভাইরাসের কোনো উপসর্গ দেখা যায়, তাহলে সাথে সাথে দূরত্ব তৈরি করতে হবে। যার শরীরে উপসর্গ, তাকে বাড়িতেই ‘আইসোলেশনে’ চলে যেতে হবে।

অ্যালিক্স ফক্স: এটা ভেবে নেয়া ঠিক হবে না যে আপনার শরীরে অল্পস্বল্প উপসর্গ থাকলে তাতে আপনার সঙ্গীর কিছু হবে না। উপসর্গ দেখা দিলেই তার কাছ থেকে দূরে থাকুন।

নতুন সঙ্গীর সাথে সম্পর্ক স্থাপন কি এখন ঠিক হবে?

ডা. অ্যালেক্স জর্জএই সময় নতুন কোনো যৌনসঙ্গী জোগাড়ের পক্ষে আমি কোনোভাবেই পরামর্শ দেবো না। কারণ সেক্ষেত্রে ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি প্রবল।

অ্যালিক্স ফক্স: আপনাকে মাথায় রাখতে অনেক মানুষের শরীরে এই ভাইরাস থাকলেও, কোনো উপসর্গ থাকে না। ফলে অপনার মনে হতে পারে কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু তারপরও আপনি হয়ত আরেকজনকে সংক্রমিত করে ফেলবেন।

এবং আপনার ওই সংক্রমিত সঙ্গীর সংস্পর্শে যারাই আসবেন, তারাও বিপদে পড়বেন। সুতরাং এখন নতুন কোনো সঙ্গী তৈরির চেষ্টা এড়িয়ে চলাই নিরাপদ।

আমি সম্প্রতি এমন একজনকে চুমু খেয়েছি, যার শরীরে পরে করোনাভাইরাসের উপসর্গ দেখা গেছে। আমি এখন কী করবো?

ডা. অ্যালেক্স জর্জআপনি যদি দেখেন আপনি এমন কাউকে চুমু খেয়েছিলেন বা তার সংস্পর্শে এসেছিলেন যার শরীরে পরে উপসর্গ দেখা গেছে, সাথে সাথে নিজেকে আইসোলেট করে ফেলুন।

তারপর নিজের শরীরের দিকেও নজর রাখুন। যদি দেখেন আপনার শরীরেও উপসর্গ দেখা দিয়েছে, তাহলে সতর্ক হয়ে যান।

অ্যালিক্স ফক্স: নিজের ব্যাপারে এবং একে অন্যের ব্যাপারে আমাদের দায়িত্বশীল হওয়া জরুরী। আপনার শরীরে যদি কোনো উপসর্গ দেখা দেয় এবং সম্প্রতি যদি আপনি কাউকে চুমু খেয়ে থাকেন, তাহলে আপনার উচিৎ তাকে আপনার উপসর্গের কথা জানানো।

একইভাবে আপনি যদি এমন কাউকে চুমু খেয়ে থাকেন যার শরীরে পরে উপসর্গ দেখা দিয়েছে, তাহলে আপনারও উচিৎ জানার সাথে সাথে নিজেকে অন্যদের থেকে আলাদা করে ফেলা।

মুখের মাস্ক মেঝেতে
মুখের মাস্ক মেঝেতে রাখা থেকে বিরত থাকুন

যৌনাঙ্গ স্পর্শ করলে কি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ হতে পারে?

ডা. অ্যালেক্স জর্জ: যদি আপনার একে অন্যের যৌনাঙ্গ স্পর্শ করেন, তখন খুব সম্ভবত আপনারা একই সাথে পরস্পরকে চুম্বনও করছেন। এবং আমরা জানি মুখের লালার মাধ্যমে ভাইরাস ছড়ায়।

ফলে আপনার মুখ থেকে হাতে, তারপর অন্যের যৌনাঙ্গে, তারপর সেখান থেকে হাতের মাধ্যমে নাকে-মুখে করেনাভাইরাস ঢোকার ঝুঁকি প্রবল। ফলে যার সাথে আপনি একই সাথে বসবাস করেন না, তার সাথে যৌনসম্পর্ক এখন না করাই সর্বোত্তম।

কিন্তু এই সময়ে আমি কিভাবে সম্পর্ক বজায় রাখবো, কারণ আমি এখন একা হয়ে যতে চাইনা?

অ্যালিক্স ফক্স: করোনাভাইরাস প্যানডেমিকের কারণে বহু মানুষই এখন নতুন করে ভাবছেন ভালো একটি যৌন জীবন কী। অনেক মানুষ অনেক সৃজনশীল আচরণ করছেন।

আমি শুনেছি অনেক মানুষ যৌন-উদ্দীপক লেখালেখি বিনিময় করছেন। অনেক প্রেমিক-প্রেমিকা ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় বসেই ডেটিং করছেন।

আসলে আপনি একটু সৃজনশীলতার পরিচয় দিলেই, কল্পনাশক্তি একটু বাড়িয়ে কারো সাথে মুখোমুখি না হয়েও সেক্স উপভোগ করতে পারেন। কপিরাইট

রাজশাহী সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি:

খোশ আমদেদ মাহে রমজান ২০২০,

সমাধান হোমিও হল পক্ষ থেকে সবাইকে পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা। বছর ঘুরে আবারো মানবতার সুমহান আদর্শ নিয়ে মুসলমানদের দরবারে হাজির হচ্ছে পবিত্র রমজান। শান্তি, সমপ্রীতি, ত্যাগ, তিতিক্ষা ও সংযমের বার্তা নিয়ে প্রতি বছর বিশ্ববাসীর কাছে হাজির হয় পবিত্র কুরআন ঘোষিত শ্রেষ্ঠ মাস পবিত্র মাহে রমজান। 

এবারের রমজান মাস টি বিশ্ববাসীর কাছে একটু ব্যতিক্রম, বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া মহামারী করোনা ভাইরাস এর সংক্রমণ থেকে বাঁচতে বেশিরভাগ দেশেই চলছে লকডাউন। আর তাই মুসলমানরা বাসায় অবস্থান করে ইবাদত-বন্দেগির মধ্য দিয়ে এই এবারের রমজানের রোজা পালন করবেন।

২৪ এপ্রিল (শুক্রবার) রমজানের চাঁদ দেখা গেলে ২০২০ সালের রমজানের প্রথম রোজা হবে ২৫ এপ্রিল। যেহেতু রমজানের রোজা চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। শাবান মাসের ২৯ তারিখ (২৪ এপ্রিল) যদি রমজানের চাঁদ দেখা যায় তবে ২৪ তারিখ তারাবিহ পড়ে ভোর রাতে সেহরি খেতে হবে। ২৫ এপ্রিল হবে রমজানের প্রথম রোজা। শাবান ৩০ দিন পূর্ণ হলে সে হিসেবে রমজানের প্রথম রোজা হবে ২৬ এপ্রিল।

২০২০ সালের রমজান মাসের ক্যালেন্ডার প্রকাশ করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ। প্রতি বছরের নেয় দেশবাসীর সুবিধার্থে সমাধান হোমিও হল

পক্ষ থেকে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ক্যালেন্ডার অনুযায়ী মাহে রমজানের সেহরী ও ইফতারের সময়সূচী জানিয়ে দেওয়া হলো।

ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি:

রহমতের ১০ দিন

রমজানতারিখদিবস

সেহরীর

শেষ সময়

ইফতারের

সময়১*২৫ এপ্রিলশনিবার৪:০৫৬:২৮২২৬ এপ্রিলরবিবার৪:০৪৬:২৯৩২৭ এপ্রিলসোমবার৪:০৩৬:২৯৪২৮ এপ্রিলমঙ্গলবার৪:০২৬:২৯৫২৯ এপ্রিলবুধবার৪:০১৬:৩০৬৩০ এপ্রিলবৃহস্পতিবার৪:০০৬:৩০৭১ মেশুক্রবার৩:৫৯৬:৩১৮২ মেশনিবার৩:৫৮৬:৩১৯৩ মেরবিবার৩:৫৭৬:৩২১০৪ মেসোমবার৩:৫৫৬:৩২

মাগফেরাতের ১০ দিন

রমজানতারিখদিবস

সেহরীর

শেষ সময়

ইফতারের

সময়১১৫ মেমঙ্গলবার৩:৫৪৬:৩৩১২৬ মেবুধবার৩:৫৩৬:৩৩১৩৭ মেবৃহস্পতিবার৩:৫২৬:৩৪১৪৮ মেশুক্রবার৩:৫১৬:৩৪১৫৯ মেশনিবার৩:৫০৬:৩৫১৬১০ মেরবিবার৩:৫০৬:৩৫১৭১১ মেসোমবার৩:৪৯৬:৩৬১৮১২ মেমঙ্গলবার৩:৪৯৬:৩৬১৯১৩ মেবুধবার৩:৪৮৬:৩৬২০১৪ মেবৃহস্পতিবার৩:৪৮৬:৩৭

নাজাতের ১০ দিন

রমজানতারিখদিবস

সেহরীর

শেষ সময়

ইফতারের

সময়২১১৫ মেশুক্রবার৩:৪৭৬:৩৭২২১৬ মেশনিবার৩:৪৭৬:৩৮২৩১৭ মেরবিবার৩:৪৬৬:৩৮২৪১৮ মেসোমবার৩:৪৬৬:৩৯২৫১৯ মেমঙ্গলবার৩:৪৫৬:৩৯২৬২০ মেবুধবার৩:৪৪৬:৪০২৭২১ মেবৃহস্পতিবার৩:৪৪৬:৪০২৮২২ মেশুক্রবার৩:৪৩৬:৪১২৯২৩ মেশনিবার৩:৪৩৬:৪২৩০*২৪ মেরবিবার৫:৩১৬:৪২

* চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল

ঢাকার সময়ের থেকে বাড়াতে হবে:জেলার নামসেহরিইফতারগাজীপুর, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, পিরোজপুর, বরিশাল, ঝালকাঠী, বরগুনা১ মিনিট১ মিনিটময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, বাগেরহাট, জামালপুর, শেরপুর, মানিকগঞ্জ২ মিনিট২ মিনিটফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, নড়াইল, খুলনা৩ মিনিট৩ মিনিটমাগুড়া, রাজবাড়ী, পাবনা৪ মিনিট৪ মিনিটসাতক্ষীরা, কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, ঝিনাইদহ৬ মিনিট৬ মিনিটনিলফামারী চুয়াডাঙ্গা, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা৬ মিনিট৬ মিনিটরাজশাহী, বগুড়া, মেহেরপুর, লালমনির হাট৭ মিনিট৭ মিনিটচাপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, নাটোর৮ মিনিট৮ মিনিটদিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়৬ মিনিট১১ মিনিট

ঢাকার সময়ের থেকে কমাতে হবে:জেলার নামসেহরিইফতারনরসিংদী, নারায়নগঞ্জ, মুনশীগঞ্জ, চাঁদপুর১ মিনিট১ মিনিটকিশোরগঞ্জ, পটুয়াখালী, ভোলা, লক্ষ্মীপুর২ মিনিট২ মিনিটনেত্রকোনা, কমিল্লা, বি-বাড়িয়া৩ মিনিট৩ মিনিটনোয়াখালী, ফেনী, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ৪ মিনিট৪ মিনিটচট্টগ্রাম৫ মিনিট৫ মিনিটকক্সবাজার, সিলেট, মৌলভী বাজার৬ মিনিট৬ মিনিটখাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান৭ মিনিট৭ মিনিট

রোজার নিয়ত:

বাংলায় উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন আছুমা গদাম মিন শাহরি রমাদ্বানাল মুবারকি ফারদ্বল্লাকা ইয়া আল্লাহু ফাতাক্বব্বাল মিন্নী ইন্নাকা আংতাস সামীউল আলীম।

অর্থ: আয় আল্লাহ পাক! আপনার সন্তুষ্টির জন্য আগামীকালের রমাদ্বান শরীফ-এর ফরয রোযা রাখার নিয়ত করছি। আমার তরফ থেকে আপনি তা কবুল করুন। নিশ্চয়ই আপনি সর্বশ্রোতা , সর্বজ্ঞাত।

মাসআলা: কেউ যদি ছুবহি ছাদিক্বের পূর্বে নিয়ত করতে ভুলে যায় তাহলে তাকে দ্বিপ্রহরের পূর্বে নিয়ত করতে হবে। তখন এভাবে নিয়ত করবে:

ইফতারের দোয়া:

বাংলায় উচ্চারণ: (আল্লাহুম্মা সুমতু লাকা, ওয়া তাওআক্কালতু আ‘লা রিঝক্বিকা, ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রহিমীন)

অর্থ: আয় আল্লাহ পাক! আমি আপনারই সন্তুষ্টির জন্য রোযা রেখেছি এবং আপনারই দেয়া রিযিক্ব দ্বারা ইফতার করছি।

ইফতার-এর সুন্নত আমলসমূহ:

  • খুরমা বা খেজুর দ্বারা ইফতার শুরু করা সুন্নত। আমাদের নবীজি খুরমা বা খেজুর দ্বারা ইফতার করতেন।
  • ওয়াক্ত হওয়া অর্থাৎ আযান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ইফতার করা সুন্নত। হাদীছে কুদসী শরীফ-এ রয়েছে, আল্লাহ পাক বলেছেন: “আমার বান্দাদের মধ্যে আমার নিকট অধিকতর প্রিয় ওই ব্যক্তিরাই যারা তাড়াতাড়ি ইফতার করে অর্থাৎ সময় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ইফতার করে।” কিন্তু সময় হয়নি এমন অবস্থায়
  • দ্রুত পানাহার করলে ক্বাযা-কাফফারা উভয়ই ওয়াজিব হয়ে যাবে। তাই সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
  • ইফতার করার পূর্বে তিনবার দুরূদ শরীফ পাঠ করতে হবে।
  • কোন রোযাদারকে ইফতার করানো। এটি একটি অত্যধিক ফযীলতপূর্ণ কাজ।

বিঃ দ্রঃ সকলকেই সাহরীর ও ইফতার-এর সময়ের ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। যেনো কোনো অবস্থাতেই সময় কম বা বেশি না হয়। আর তাই অনেক কামেল ব্যক্তিবর্গ মনে করেন সেজন্য সাবধানতার নিমিত্তে সাহ্রী-এর সময় থেকে ৫ মিনিট কমিয়ে ও ইফতারী-এর সময় থেকে ১/২ মিনিট বাড়িয়ে সাহরী ও ইফতার করা উচিত। একটি হাদিস শরীফে আছে ইফতার ও সাহরীর ঘোষণার জন্য সাইরেন বাজানো হারাম। তবে ইফতারীর জন্য আযান দেয়া আর সাহরীর জন্য মুখে বা মাইকে ঘোষণা দেয়াই সর্বোত্তম।

রোজা ভঙ্গের কারণ সমুহ:

  1. ইচ্ছাকৃত পানাহার করলে।
  2. স্ত্রী সহবাস করলে ।
  3. কুলি করার সময় হলকের নিচে পানি চলে গেলে (অবশ্য রোজার কথা স্মরণ না থাকলে রোজা ভাঙ্গবে না)।
  4. ইচ্ছকৃত মুখভরে বমি করলে।
  5. নস্য গ্রহণ করা, নাকে বা কানে ওষধ বা তৈল প্রবেশ করালে।
  6. জবরদস্তি করে কেহ রোজা ভাঙ্গালে ।
  7. ইনজেকশান বা স্যালাইরনর মাধ্যমে দেমাগে ওষধ পৌছালে।
  8. কংকর পাথর বা ফলের বিচি গিলে ফেললে।
  9. সূর্যাস্ত হয়েছে মনে করে ইফতার করার পর দেখা গেল সুর্যাস্ত হয়নি।
  10. পুরা রমজান মাস রোজার নিয়ত না করলে।
  11. দাঁত হতে ছোলা পরিমান খাদ্য-দ্রব্য গিলে ফেললে।
  12. ধূমপান করা, ইচ্ছাকৃত লোবান বা আগরবাতি জ্বালায়ে ধোয়া গ্রহন করলে।
  13. মুখ ভর্তি বমি গিলে ফেললে ।
  14. রাত্রি আছে মনে করে সোবহে সাদিকের পর পানাহার করলে।
  15. মুখে পান রেখে ঘুমিয়ে পড়ে সুবহে সাদিকের পর নিদ্রা হতে জাগরিত হওয়া এ অবস্থায় শুধু কাজা ওয়াজিব হবে।

রোজার মাকরুহগুলো:

  • অনাবশ্যক কোনো জিনিস চিবানো বা চাখা
  • কোনো দ্রব্য মুখে দিয়ে রাখা
  • গড়গড় করা বা নাকের ভেতর পানি টেনে নেয়া কিন্তু পানি যদি নাক দিয়ে গলায় পৌঁছে যায়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে
  • ইচ্ছাকৃত মুখে থুথু জমা করে গলাধঃকরণ করা
  • গীবত, গালা-গালি ও ঝগড়া-ফাসাদ করা। কেউ গায়ে পড়ে ঝগড়া-ফাসাদ করতে এলে বলবে, আমি রোজাদার তোমাকে প্রত্যুত্থর দিতে অক্ষম
  • সাড়া দিন নাপাক অবস্থায় থাকা। এটি অত্যন্ত গুনাহের কাজ
  • অস্থিরতা ও কাতরতা প্রকাশ করা
  • কয়লা চিবিয়ে অথবা পাউডার, পেস্ট ও মাজন ইত্যাদি দ্বারা দাঁত পরিষ্কার করা

*** কোনরূপ পরিবর্তন বা প্রয়োজনীয় আপডেট পেতে পোস্টটি শেয়ার করে রাখুন ***