মহিলাদের যোনির বহির্ভাগে ক্যান্সার (Vulvar Cancer) :- সাধারণত সিফিলিস রোগ হতে এই জাতীয় ক্যান্সার সৃষ্টি হতে পারে আবার কোন কোন ক্ষেত্রে ইহার সঠিক কারণ খুঁজে বের করা কঠিন হয়ে দাড়ায় কারন হঠাৎ যোনি বা লেবিয়া প্রভৃতিতে আক্রমন হয়। লেবিয়া মেজরাতেই আক্রমন বেশি হয়ে থাকে। ইহা অনেক সময় বাইরে থেকে বিস্তার লাভ করে যোনি, মূত্রনালী, জরায়ু প্রভৃতিতে ছড়িয়ে পড়ে। যোনির ভেতর থেকে বা জরায়ু হতেও বিস্তার লাভ করতে পারে।
এই জাতীয় ক্যান্সার টিসুতে দ্রুত বৃদ্ধি লাভ করে। ইহার জীবানু রক্তের মাধ্যমে সারা দেহে ছড়িয়ে পড়তে পারে। তবে টিসুতে ইহা বেশি বিস্তৃতি লাভ করে। প্রথমে টিউমার আকারে দেখা দেয়, তারপর ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে এবং আশেপাশে ছড়িয়ে পড়ে। তারপর যোনি, মূত্রনালী, মূত্রাশয়, ওভারী, গুহ্যদ্বার ইত্যাদি আক্রান্ত হয়।
মহিলাদের যোনির বহির্ভাগে ক্যান্সারের লক্ষণসমূহ :- প্রথমে নির্দিষ্ঠ কয়েকটি স্থানে ব্যথা ও ক্ষত দেখা দেয় তারপর ধীরে ধীরে দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব ও রক্তপাত দেখা দেয় এবং ক্যান্সাররূপ লাভ করে। তবে রোগ ধরা পড়া মাত্রই দেরী না করে যথাযথ হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা নিলে তা খুব সহজেই নির্মূল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং জটিল উপসর্গগুলির বৃদ্ধি ঘটে না। দেখা গেছে, বয়স যাদের ৫০ এর বেশি তারাই এতে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। তবে এর থেকে কম বয়সী নারীদেরও হতে পারে। রোগের প্রথমাবস্থায় কখনো শক্ত নডল আকারে দেখা দেয় এবং এর আকার কখনো কখনো ফুলকপির মত দেখায়। তবে প্রপার হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলে মহিলাদের যোনির বহিঃভাগে ক্যান্সার (Vulvar Cancer) নির্মূল হয়ে যায়।